Search
Close this search box.
ছেলেদের কোন ভুলের জন্য শুক্রাণু নষ্ট হয়ে যায়ঃ-

Most Viewed Post

Recent Post

Book A Consultation

Understand the root-cause of your problem, and begin your personalized treatment today.

সব মা বাবার কাছে নিজের সন্তান পরম স্নেহের। সব বাবা মাই চায় তাদের সুস্থ স্বাভাবিক সন্তান জন্মগ্রহন করুক। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সন্তান জন্মানোর পর সন্তানটি স্বাভাবিক নয়। পুরোনো দিনের মানুষরা একে পাপের ফল বলতেন, কিন্ত বাস্তব কথা হল বিজ্ঞানসম্মত কারনে মা বাবার কিছু ভুলের জন্য এমন ঘটনা ঘটে থাকে।

বেশ কিছু কারনে পুরুষরা বন্ধ্যাত্ব হয়ে থাকে, আর এই কারনে অনেক সময় সুস্থ সন্তান জন্মগ্রহনে তা বাধা হয়ে দাড়ায়। পুরুষদের মধ্যে বন্ধ্যাত্বের কারন যেগুলো দেখা যায় তার মধ্যে শুক্রাণু কম তৈরি হওয়া বা একেবারে উত্‍পাদিত না হওয়া।

কখনও কখনও শুক্রাণু গঠনে বিকৃতি হয় বা ডিম্বানুর কাছে পৌছানোর আগে শুক্রাণুর মৃত্যু ঘটে। পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব হওয়ার আরেকটি বড় কারন হল অন্তর্বাস। সন্তান না হওয়ার বা অসুস্থ সন্তান হওয়ার কারন খুজতে বসলে দেখা যায় প্রায় ৪০-৫০ শতাংশ পুরুষরা এর জন্য দায়ী।

গবেষনায় দেখা গেছে অন্তর্বাস শরীরে ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন ক্ষরনে বাধা দেয়, তাই শুক্রাণু কমে যেতে পারে। এছাড়াও মদ্যপান, ধূমপান, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন বন্ধ্যাত্বের কারন হয়ে থাকে। বন্ধ্যাত্ব এখন একটি সাধারন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং বিশ্বব্যপী দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

গবেষণায় উঠে এসেছে প্রতি ৬ দম্পতির মধ্যে ১ জনকে এটি প্রভাবিত করছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন বন্ধ্যাত্ব ৪০-৫০ শতাংশ পুরুষের হয়। তবে এর জন্য কোনো প্রথাগত চিকিত্‍সা করার দরকার নেই। স্বাস্থ্যকর ডায়েট আর নিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা করলে এর থেকে মুক্তি মেলে। আসুন দেখে নেওয়া যাক একজন পুরুষের ঠিক কি কি করনীয় বন্ধ্যাত্ব কাটানোর জন্য আর সুস্থ সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য।

১) শরীরচর্চা –

একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত শরীরচর্চা করলে শুক্রাণু বেড়ে যায়, এর ফলে পুরুষরা সুস্থ সন্তান জন্ম দিতে পারে। আর যাদের মেদ আছে তারা শরীরচর্চা করলে বন্ধ্যাত্ব দূর হতে পারে। 

২) মাদকজাতীয় দ্রব্য –

যেকোনো মাদক সেবন করলে শুক্রাণু সংখ্যা দ্রুত হারে কমতে থাকে।

৩) স্ট্রেস –

মানসিক চাপ আপনাকে শুধু দুশ্চিন্তায় রাখে না, শারীরিকভাবে আপনার ক্ষতি করে। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে থাকলে শুক্রাণু তৈরিতে বাধাপ্রাপ্ত হয়।

৪) ধূমপান –

২০১৬ সালে ৬০০০ ব্যাক্তির উপর গবেষণা করা হয়। সেখানে দেখা গেছে ধুমপানের ফলে তাদের শুক্রাণু সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

৫) অশ্বগন্ধ্যা –

এটি বিবাহিত পুরুষদের জন্য খুবই মুল্যবান। নিয়মিত এটি সেবন করলে শুক্রাণুর সংখ্যা বেড়ে যায়।

৬) সাপ্লিমেন্ট গ্রহন –

ভিটামিন D এবং ক্যালসিয়াম শুক্রাণু বৃদ্ধি করতে সক্ষম। সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন D পাওয়া যায় তাই সূর্যের আলো গায়ে লাগান আর ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া আপনি এই ধরনের সাপ্লিমেন্ট কিনতে পারবেন।

Share this post

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Latest Blog

Most Viewed Post

Recent Post

Book A Consultation

Understand the root-cause of your problem, and begin your personalized treatment today.

Share this post

Latest Blog

Signup For Dr Roy's Clinic Newsletter

Subscribe to the monthly Jiva Newsletter and get regular updates on Dr Roy’s latest health videos, health & wellness tips, blogs and lots more.